প্রেমঃ বর্তমান বনাম অতীত ।
জানি না কতটা বুঝাতে পারবো। তবুও চেষ্টা করে দেখি।
খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে, পছন্দের জিনিস এর সংজ্ঞা কি? যে জিনিসটা আমাদের মনে কামনার সৃষ্টি করে হতে পারে তাইই পছন্দের জিনিস। পছন্দের জিনিস পরিবর্তন হয়। জীবনের কোনো এক মুহুর্তের পছন্দের খেলনাটা, যেটা আমি পাই নি, হয়তো আর তা টানে না আমাকে। তবুও কেউ যদি সেই না পাওয়া খেলনাটা এই বুড়ো বয়েসে কিনে দেয়, তাহলে বেপারটা কেমন হবে? খুব ভালো লাগবে। হয়তো এমন হবে যে আমি সারাক্ষন তাকে চোখে চোখে রাখছি। খুব যতনে-আদরে-ভালোবাসায়।
খেলনাটির সাথে এই প্রেম সৃষ্টি হত না যদি আমি আম্মুকে বলার সাথে সাথেই তা এনে দিতেন। হয়তো তখন অন্যসব খেলনাগুলোর মতই কিছুদিন পর আমি ফেলে দিতাম। ইকোনোমিক্স এর ভাষায় “উপযোগিতা” শেষ হয়ে যেত।
কিন্তু এখন যা আমার হয়তো সত্যিই আর প্রয়োজন নেই ঠিক সেই সময়ে তা আমার কাছে আছে তীব্র ভালোলাগায়।
আচ্ছা। এখন দেখি বর্তমানের সাথে কতটা মিল আছে কল্পনার।
চলার পথে মেয়েটির পছন্দ হয়ে যায় একটি ছেলেকে। ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ ক্যরিয়ার নেটওয়ার্ক অথবা কোচিং রাস্তা আড্ডা রিকসা রেস্টুরেন্ট। দেখা হচ্ছে কথা হচ্ছে যা চাই তাই পাচ্ছে সব হচ্ছে। মধুমাখা সেই প্রেম তাই না?
হঠাৎ একদিন কোন এক রাস্তায় আরেকটি ছেলে, দাঁড়িয়ে আছে। মেয়েটি দেখলো সেই ছেলেটির দাঁড়ানো সুন্দর, হাঁটাও সুন্দর আর হাসিটা? নাই বা বললাম সে কথা।
মেয়েটি তার প্রেমিকের ঠোটের হাসির দেখেছে অনেকবার। কিন্তু আজ? প্রেমিক যে খুব সুন্দর করে দাড়াতে পারে না। একজনের মাঝে যে সব থাকে না। হতেই পারে। কিন্তু...
বান্ধবি যে সেদিন কি সব বলছিলো?
মেয়েটি ভাবতে লাগলো- আচ্ছা, আমার সাথে কি ‘ও’ মানায়?
তার তিন মাস পর...
ছেলেটির হাতে সিগারেট। মেয়েটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় আড় চোখে ঠিকই দেখতে পেয়েছিলো ছেলেটিকে, যার প্রেমে সে একদিন আকাশ বাতাস দিবানিশি এক করেছিলো। কিন্তু আজ তার সময় নেই রিকশায় পাশে বসা সেই সুন্দর হাসির ছেলেটা ডাকছে তাকে।
এই ঘটনার রিভার্স জেন্ডারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
আচ্ছা, এখন চলুন দেখি আমাদের বাবা মায়ের সময় কার ঘটনা।
প্রতিটি মুহুর্তে প্রেমিকার কথা ভাবতে ভাবতে অথবা একবার শুধু এক্টিবার চোখের দেখা দেখার তীব্র আকাঙ্ক্ষা ... তিলে তিলে বেড়ে যে তীব্র প্রেম আজ আকাশ সমান। সেই বহু অঘুম রজনির প্রতিক্ষিত প্রেম অথবা ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে শুধু এক পলক না দেখার বেদনায় সৃষ্ট ভালোবাসা।
সেই কাঙ্ক্ষিত প্রেমিকা যখন তার হাত ধরে তখন সেই ঝঙ্কার এতো বেশি এত বেশি যে... এত সহজ না ভেঙ্গে ফেলা সেই শিকল।
বর্তমান সম্পর্কগুলো কেন যেন চোখের পানি আর সিগারেটের ধোঁয়ার সাথে খুব সহজে মিলিয়ে যায়।
কারনটা হয়তো সাধনার অভাব।
প্রেম হচ্ছে এক পবিত্র শিল্প। শিল্পে সাধনা লাগে। যদি সাধ আর সাধনা এক নাই বা হতে পারলো তবে ঠিক কি করে টিকে থাকবে?
খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে, পছন্দের জিনিস এর সংজ্ঞা কি? যে জিনিসটা আমাদের মনে কামনার সৃষ্টি করে হতে পারে তাইই পছন্দের জিনিস। পছন্দের জিনিস পরিবর্তন হয়। জীবনের কোনো এক মুহুর্তের পছন্দের খেলনাটা, যেটা আমি পাই নি, হয়তো আর তা টানে না আমাকে। তবুও কেউ যদি সেই না পাওয়া খেলনাটা এই বুড়ো বয়েসে কিনে দেয়, তাহলে বেপারটা কেমন হবে? খুব ভালো লাগবে। হয়তো এমন হবে যে আমি সারাক্ষন তাকে চোখে চোখে রাখছি। খুব যতনে-আদরে-ভালোবাসায়।
খেলনাটির সাথে এই প্রেম সৃষ্টি হত না যদি আমি আম্মুকে বলার সাথে সাথেই তা এনে দিতেন। হয়তো তখন অন্যসব খেলনাগুলোর মতই কিছুদিন পর আমি ফেলে দিতাম। ইকোনোমিক্স এর ভাষায় “উপযোগিতা” শেষ হয়ে যেত।
কিন্তু এখন যা আমার হয়তো সত্যিই আর প্রয়োজন নেই ঠিক সেই সময়ে তা আমার কাছে আছে তীব্র ভালোলাগায়।
আচ্ছা। এখন দেখি বর্তমানের সাথে কতটা মিল আছে কল্পনার।
চলার পথে মেয়েটির পছন্দ হয়ে যায় একটি ছেলেকে। ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ ক্যরিয়ার নেটওয়ার্ক অথবা কোচিং রাস্তা আড্ডা রিকসা রেস্টুরেন্ট। দেখা হচ্ছে কথা হচ্ছে যা চাই তাই পাচ্ছে সব হচ্ছে। মধুমাখা সেই প্রেম তাই না?
হঠাৎ একদিন কোন এক রাস্তায় আরেকটি ছেলে, দাঁড়িয়ে আছে। মেয়েটি দেখলো সেই ছেলেটির দাঁড়ানো সুন্দর, হাঁটাও সুন্দর আর হাসিটা? নাই বা বললাম সে কথা।
মেয়েটি তার প্রেমিকের ঠোটের হাসির দেখেছে অনেকবার। কিন্তু আজ? প্রেমিক যে খুব সুন্দর করে দাড়াতে পারে না। একজনের মাঝে যে সব থাকে না। হতেই পারে। কিন্তু...
বান্ধবি যে সেদিন কি সব বলছিলো?
মেয়েটি ভাবতে লাগলো- আচ্ছা, আমার সাথে কি ‘ও’ মানায়?
তার তিন মাস পর...
ছেলেটির হাতে সিগারেট। মেয়েটি রিকশায় করে যাওয়ার সময় আড় চোখে ঠিকই দেখতে পেয়েছিলো ছেলেটিকে, যার প্রেমে সে একদিন আকাশ বাতাস দিবানিশি এক করেছিলো। কিন্তু আজ তার সময় নেই রিকশায় পাশে বসা সেই সুন্দর হাসির ছেলেটা ডাকছে তাকে।
এই ঘটনার রিভার্স জেন্ডারের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
আচ্ছা, এখন চলুন দেখি আমাদের বাবা মায়ের সময় কার ঘটনা।
প্রতিটি মুহুর্তে প্রেমিকার কথা ভাবতে ভাবতে অথবা একবার শুধু এক্টিবার চোখের দেখা দেখার তীব্র আকাঙ্ক্ষা ... তিলে তিলে বেড়ে যে তীব্র প্রেম আজ আকাশ সমান। সেই বহু অঘুম রজনির প্রতিক্ষিত প্রেম অথবা ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাড়িয়ে শুধু এক পলক না দেখার বেদনায় সৃষ্ট ভালোবাসা।
সেই কাঙ্ক্ষিত প্রেমিকা যখন তার হাত ধরে তখন সেই ঝঙ্কার এতো বেশি এত বেশি যে... এত সহজ না ভেঙ্গে ফেলা সেই শিকল।
বর্তমান সম্পর্কগুলো কেন যেন চোখের পানি আর সিগারেটের ধোঁয়ার সাথে খুব সহজে মিলিয়ে যায়।
কারনটা হয়তো সাধনার অভাব।
প্রেম হচ্ছে এক পবিত্র শিল্প। শিল্পে সাধনা লাগে। যদি সাধ আর সাধনা এক নাই বা হতে পারলো তবে ঠিক কি করে টিকে থাকবে?
0 টি মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন